Sale!
Sale!Bike Rent by month
Original price was: 12,000.00৳ .10,000.00৳ Current price is: 10,000.00৳ .
Bike Rent by month
মাসিক ভিত্তিতে ২০১৮ হতে ২০২৩ মডেলে বাইক ভাড়া দিতে চাই। রাইডারকে ঢাকা সিটিতে থাকতে হবে।
বাইক ভাড়ার তালিকাঃ
২০২০ হতে ২০২৩ মডেলের ১২৫/১৩৫ সিসির বাইকের ভাড়া = ১০,০০০ টাকা
২০১৮ হতে ২০২১ মডেলের ১৫০/১৬০ সিসির বাইকের মাসিক ভাড়া = ১২,০০০ টাকা
Bike Rent by month
মাসিক ভিত্তিতে ২০১৮ হতে ২০২৩ মডেলে বাইক ভাড়া দিতে চাই। রাইডারকে ঢাকা সিটিতে থাকতে হবে।
বাইক ভাড়ার তালিকাঃ
২০২০ হতে ২০২৩ মডেলের ১২৫/১৩৫ সিসির বাইকের ভাড়া = ১০,০০০ টাকা
২০১৮ হতে ২০২১ মডেলের ১৫০/১৬০ সিসির বাইকের মাসিক ভাড়া = ১২,০০০ টাকা
নিয়মাবলী ও শর্তাবলীঃ
এক মাসের ভাড়া অগ্রীম দিতে হবে। মাসে ১ দিন বাইক দেখানোসহ পেমেন্ট জমা দিতে হবে। মাসে ১ দিন বা কিছু সময় বাইক চালালেও পুরো মাসের পেমেন্ট দিয়ে যেতে বাইকার বাধ্য থাকবেন।
যা যা লাগবেঃ-
১) দুই/এক বছরের লাইসেন্স এবং স্থায়াী ও বর্তমান পূর্ণ ঠিকানা ও পানি/গ্যাস বিলের ফটোকপি লাগবে।
২) NID/ বার্থ সার্টিফিকেট ও ২ বছরের ভাড়ায় বাইক চালানোর যোগ্যতার প্রমানপত্র লাগবে।
৩) স্কুল ও চেয়ারম্যান সনদ সমূহের ফটোকপি এবং পরিবারের ২ জন গার্ডিয়ানের বা আত্মীয়ের স্বীকারোক্তি পত্র লাগবে।
৪) ঢাকা সিটিতে রাইডারকে বসবাস ও বাইক নিয়মিত ধুয়ে মুছে বা ওয়াস করে নিজ গ্যারেজে নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে।
৫) উবার/পাঠাও বা ভাড়ায় চালানোর কমপক্ষে যোগ্যতা লাগবে।
৬) পেপার, ইঞ্জিন ডাউন, চাকা পরিবর্তন ব্যতিত বাইকের সকল পার্টস ক্রয় ও মেরামত কাজ এবং মামলা ফিস রাইডার বা ভাড়া গ্রহিতাকে দিতে হবে। এক্সিডেন্ট করলে, তার পার্টস ক্রয় ও মেরামতের ৫০% খরচ রাইডাকে বহন করতে হবে এবং ইচ্ছাকৃত বড় ধরনের এক্সিডেন্ট করলে, সম্পূর্ন পার্টস ক্রয় ও মেরামত খরচের ৫০% খরচ বাইকারকে দিতে হবে।
৭) জিপিএস টার্কিং থাকবে, কম্পিউটার মনিটরিং এর জন্য রাইডারকে সর্বদা কল ধরে সহায়তা করতে হবে। ঢাকা সিটির বাইরে ট্রিপ বা পেসেঞ্জার নেয়া যাবে না। এমনকি নিজেও বেড়াতে যাওয়া যাবে না।
৮) কোম্পানি যে কোন দিন, বিনা কারন দর্শানো ব্যতিত চুক্তি বাতিল করে বাইক ফেরত নিতে পারবে।
৯) কোম্পানীর লোক বা আত্মীয় ও পেসেঞ্জারগন ভাড়া দিয়ে উক্ত বাইকে যাতায়াত করতে পারবে।
১০) রেজিষ্টেশনসহ বাইকের ক্রয়ের সমমূল্যের চেক জামানত রাখতে হবে। অতএব রাইডারের ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে।
১১) ভাড়াটিয়ার ক্ষেত্রে ফ্যামিলি থাকতে হবে ও বাড়িওয়ালার নাম ও মোবাইল নম্বর লাগবে। ব্যাচেলরগনকে বাইক ভাড়া দেয়া হয় না।
১২) চুক্তি লিখতে স্ট্যাম্পে বা প্যাডে চুক্তি হবে, রাইডারের কাগজপত্র তদন্ত ও যাচাই করতে উপরের সব কাগজপত্রের ফোটকপিসহ হেড অফিসে জমা দিতে হবে।
১৩) পেসেঞ্জার ১ জনের বেশি বহন করা যাবে না, তবে বৈধ পার্সেল মালামাল ও পেসেঞ্জার রাইডার নিজ দায়িত্বে বহন করতে পারবে। ট্রাফিক কেইস হলে রাইডার নিজ খরচে সমাধান করবেন।
১৪) ঢাকা সিটিতে ৬০ কি:মি বেগের বেশি চালানো যাবে না। এমনকি অন্য কাউকে বাইক চালাতে দেয়া যাবে না।
১৫) পার্টস ক্রয়, মেরামত, ওয়াস, (পার্টস ক্রয়ে বা মেরামতে রাইডারের দাবী থাকবে না), লিক সারানো, নিয়মিত মবিল ও অকটেন ক্রয়, ইত্যাদি খরচ রাইডারের আর পেপার আপডেড করা এবং ইন্জিন ডাউন ও চাকা চেঞ্জ করা কোম্পানির দায়িত্ব থাকবে।
উল্লেখ্য যে, ১৫ টি শর্তে রাজি থাকার পর উপযুক্ত মনে হলে ১-৩ দিনের মধ্যে ডেকে বাইক দেয়া হবে।
Reviews
There are no reviews yet.