বিশ্বস্ততার প্রতিশ্রতির সাথে আপনাকে স্বাগতম

Cart

Your Cart is Empty

Back To Shop

Cart

Your Cart is Empty

Back To Shop

বাজেট ও টার্গেট

ওয়ালী বাজার.কমের বাজেট ও টার্গেট  : ২০২০ইং

n

১) মাল্টি নিশঃ- কিছু পন্য তৈরী বা স্টক করে বিশেষ ছাড়ে বিক্রি করা। সাথে বাজারের সকল পন্য তো থাকবেই।

n

২) টার্গেট এলাকাঃ  পশ্চিম  ঢাকা সিটিকে টার্গেট করে লাভ হলে, পরে সিটিকে ৮টি জোনে ভাগ করে ডেলিভারী করা।

n

৩) আমাদের ডায়ালগঃ আপনার মূল্যবান সময় ও অর্থের সাশ্রয়ে মাত্র ১ ঘন্টায় ডেলিভারী হচ্ছে – ওয়ালী বাজার.কম

n

৪) আমাদের কথনঃ পন্যটি স্টকে নেই, এই বাক্য বলা যাবে না।রাইরাড নয়, নিজেরা ডেলিভারী করা।

n৫) আমাদের লক্ষ্যঃ  সকল হালাল খাদ্র-দ্রব্য-পন্য পশ্চিম ঢাকা ও কুরিয়ারে পন্য সুলভ মূল্যে পৌছানো। n

৬) ষ্টোর মজুদকরনঃ  জরুরী ২,০০০ খাদ্র-দ্রব্য-পন্য ও প্রপার্টি আডলোড – এসইও-প্রচার- প্রকাশনা করা।

n

৭) অফিস খরচ বাজেটঃ স্টাফ বেতন ১৫,০০, ষ্টোর ভাড়া=১০,০০০, প্রচার=১০,০০০ বিবিধ: ৫০০০  মোট = ৪০,০০০ টাকা।

nn

কিছু পন্য তৈরী বা স্টক করে বিশেষ ছাড়ে এড দিয়ে বিক্রি করা।

n১) নিজেদের তৈরী কিছু পন্যে ৫০% ছাড় দিতে হবে।  যেমনঃ কাপ, স্কুল ব্যাগ, অন্যান্য ব্যাগ, শপিং ব্যাগ, ব্লক, বাটিকে পোষাক, গেঞ্জি, ক্রোকারিজ, দেয়াল ঘরি, কলম ইত্যাদি।nnএজন্য স্ক্রীন প্রন্টিং মেশিন ক্রয় জরুরী। রুম ও কর্মচারীও দরকার। পোষাক ও ব্যাগ  সেলাই মেশিনও দরকার।nn২) আর লক/কৃষক হতে ক্রয় করে পেকেজিং পন্যে ২০% ছাড়্। যেমনঃ চাল, ডাল, ডিম, পিয়াজ, আলু, আদা, রসুন ইত্যদি nnএ জন্য রাস্তার পাশে গোডাউন জরুরী। গ্রাম্য কৃষকরের সাথে যোগাযোগ জরুরী।nn৩) নিজেদের তৈরী খাবার পন্যে ১০% ছাড় দিয়ে এড দিতে হবে। যেমনঃ লাঞ্চ, পিজ্জা, বারগার, জুস  ইত্যাদি ফাস্ট ফুড।nnএ জন্য ফাস্ট ফুড, জুসের দোকানের সাথে কন্টাক করা জরুরী।nn৪) অবশিষ্ট ক্যাটাগরীর দোকানের সাথে ৫%-২০% কমিশনে চুক্তি করা জরুরী।প্রতি ক্যাটাগরীর ষ্টোরের সাথে চুক্তি সাপেক্ষে  ৫% লাভ রেখে বাকি মূল্য ছাড় দেয়া। এবং দোকান হতে সরাসরি ক্রয় করে বিক্রি ও ডেলিভারী করা।n

nn

ক) সকল এড দেখে মানুষ কেন কিনবে? রিজন কি?

n১) এডের হেড লাইন সুন্দর ও আকর্ষনীয় বিবরন-ছবি হতে হবে। nn২) পন্য ইউনিক হতে হবে, যা আর কারো কাছে নেই। nn৩) পন্যের মূল্য, উক্ত এলাকার বাজার মূল্য হতে কম হতে হবে। nn৪) পন্যে ভিডিও তৈরী করে আকর্ষনীয় ভাবে উপস্থাপন করতে হবে।n

খ) ম্যানেজারের প্রতিদিনের কাজঃ মার্কেটিং কাজ সমূহ – ২০২০ইং

n

n

n

১) ফেসবুক মার্কেটিংঃ –2 টি পেইজ, ফেসবুক শপ,  ইনস্টিগ্রামে, মেসেঞ্জার ও ২০০ টি গ্রুপে বিবরনসহ  পোস্ট ও ভিডিও প্রচার করা ।

n

n

n

 

n

n

n

২) Youtube চ্যানেলেঃ- ১টি  পন্যের গুনাবলী ছবিসহ ভিডিও ধারন করে, সকল সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারনা করা। 

n

n

n

 

n

n

n

৩) রাইডার পরিচালনা –  অফার-পেমেন্টের দ্বারা নিয়মিত ৪০-৫০ জন দিয়ে ডেলিভারীর কাজ করানো ও প্রতিদিন বিকা্শে পেমেন্ট গ্রহন করা।

n

n

n

 

n

n

n

৪) ই-মেইল ও মেসেজ মার্কেটিংঃ সকল সাইটের ক্রেতাদের ইমেইল এবং আমাদের কাস্টমারগণকে মেসেজ করা চালু রাখা ।

n

n

n

 

n

n

n

৫) টার্গেট মার্কেটিংঃ  নিয়মিত ও পুরাতন কাস্টমার, আত্মীয়, পেইজের ফ্যান, পোস্ট বুস্টিং ক্লিকারগন,  সোশ্যাল মিডিয়ার বন্ধু মহলের লোকদের টার্গেট করে, পৃথক ফাইল তৈরী করে যে কোন উপায়ে তাদের কাছে নতুন নতুন অফার মেসেজ ও ইমেই্রের প্রতিদিন প্রচার করতে থাকা।

n

n

n

 

n

n

n

৬) এফিলিয়েট-রি-সেলার মার্কের্টিংঃ এফিলিয়েট-রি-সেলার নিয়ে তাদের পন্য আপনি আপলোড করে, তাদের দিয়ে প্রচার করে ,তাদের ৫% কমিশন দিয়ে বিক্রি করা।

n

n

n

 

n

n

n

৭) অনলাইন মার্কেটিংঃ  প্রতিদিন বড় বড় ২০-২৫টি ফেসবুক গ্রুপে বা টুইটারে নতুন পোষ্ট করা। মাছ-মাংস ও সবজির ২০-২৫টি পন্যগুলো ফেসবুক পেইজ ও টুইটারে বিবরনসহ পোষ্ট করা।

n

n

n

 

n

n

n

৮) অফার মার্কেটিংঃ ১) কুইজ অফার ২) ফ্রি শপিং ৩) ডিসকাউন্ট ৪) প্রডাক্ট ডিসকাউন্ট ৫) প্যাকেজ বাজার ৬) কুপন কোড ৭) ওয়াও অফার ৮) রি-সেলার নিয়োগ ৯) শপ-এড করা এবং ড্রপ শিপিং ১০) মৌসুমী অফার ইত্যাদির প্রচারনা করা।

n

n

n

 

n

n

n

৯) শপ পরিচালনাঃ প্রতিদিন বাজারে যাওয়া, পপুলার ৬০টি পন্য ৩-৬টা করে ক্রয় করা। অন্যান্য নতুন ২০-৩০টা ষ্টোর বা মুদি পন্য ১টা করে ক্রয় করা এবং সাইটে আপলোড দিয়ে তা ফেসবুক গ্রুপে প্রচার করা।

n

n

n

 

n

n

n

১০) এসইও মার্কেটিংঃ ১টা কন্টেন রাইটিং বা ছবি তৈরী করা।  কী বাছাই, ব্যাকলিংকসহ সকল অফপেইজ এসইও কাজগুলো নিয়মিত করা। যা সিপিএ পেইজে বিস্তারিত বিবরন দেয়া আছে।

n

n

গ) মসিক বাজেট ও টার্গেট – ২০২০ইং 

n

মাসের নাম    = =নিজস্ব শপ হতে  লোক দিয়ে ডেলিভারীতে আয়   = = রাইডারগন দিয়ে ক্রয় ও ডেলিভারীতে আয়

n

 জুন/২০ইং===                           

n

 জুলাই/২০ইং==

n

 আগস্ট/২০ইং==

n

সেপ্টেম্বর/২০ইং =

n

 অক্টবর/২০ইং =

n

নভেম্বর/২০ইং =

n

ডিসেম্বর/২০ইং =

n nn n

ঘ) অন্যান্য প্রশাসন ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন তালিকাঃ

n

০১) পন্য মার্কেটিং, পেকেজিং, বিক্রয়, ডেলিভারী ও ক্যাশ-হিসাব সংরক্ষনঃ

n

পন্যটির ভিডিও ও ফোটোশপ দিয়ে পন্যটি ৪/৫টি এঙ্গেলের ছবি ডিজাইন করে, তার কনফিগারেশন, বেকগ্রাউন, উপকারীতা, স্থায়িত্ব ও গ্যারান্টির বিবরনীসব ইউনিক তৈরী করে সাইটে আপলোড করে সকল শোস্যাল মিডিয়ায় ও সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করে ব্যাপক প্রচারনা করা।৫-৬টি ফেসবুক আইডি দিয়ে ২-৩শত ব্যবসায়ী গ্রুপে লিংকসহ পোস্ট করা। ই-মেইল ও এস এম এস মার্কেটিং করা। সকল প্রকার অফলাইনে প্রচারনাসহ পাবলিক ভিজিট করা। সাথে গুগল – ফেসবুকে পেইড এড তো থাকছেই।

n০২)  কোথা হতে ও কিভাবে ক্রয় এবং সংরক্ষন করতে হবে :n

ক) কিছু কিছু খাবার পণ্যের ব্র্যান্ড বা কোম্পানী থাকে না বা পাইকারী কিনা যায় ( যেমন- চাল, ডাল, আলু, পিয়াজ, মসলা, আদা, রসুন ইত্যাদি) । এই পণ্যগুলো যদি গ্রাম হতে ক্রয় করা যায়, তবে ভাল লাভ হবে । গ্রাম হতে ক্রয় সম্ভব না হলে পাইকারী আরত হতে ক্রয় করতে হবে। দুগ্ধজাত পন্য সাদেক বা জাকির বা কলাতিয়া বাজার হতে কিনতে হবে। ব্র্যান্ড বা কোম্পানীর পণ্য গুলৈা উক্ত ব্র্যান্ড বা কোম্পানীর হেড অফিসে ভিজিট করে কর্পরেট রেটে ক্রয় করার চেষ্টা করা । আপাতত চাহিদা কম থাকে অথবা যদি সম্ভব না হয় তবে ব্র্যান্ড বা কোম্পানীর জেলা পরিবেশক হতে আনতে হবে । তাও সম্ভব না হলে লোকাল পরিবেশক হতে ক্রয় করতে হবে । উল্লেখ্য যে, যে ১০টি পণ্য পাইকারী ক্রয় দরে করবেন, তবে তার আগে ৩টি মুদি দোকান হতে ঐ ১০টি পণ্যের মূল্য যাচাই করা এবং তাতে কোন ব্র্যান্ড বা কোম্পানীর অফার বা উপহার আছে কিনা? তা অবশ্যই যাচাই করে পাইকারী কিনতে যাওয়া ।

nখ) ক্রয় করার পর পন্যটি পুলার কেটাগরী ও ফেসবুক পেইজের শপে- স্টক সংখ্যা ও (বাংলা ও ইংরেজী) বিবরনসহ আপলোড করা।nnগ) কিছু কুকিং পণ্য পাইকারী দরে ক্রয় করে আফরোজা মঞ্জিলের নীচ তলায় মজুদ করতে করতে হবে। আর চাল-ডাল-আলু-পিয়াজসহ সকল ভারীপন্য সেখানে বস্তা আকারে মজুদ থাকবে।nnঘ ) বাজার যাচাই ও প্রডাক্ট উপহার আছে কিনা জানা  : nnআমাদের ষ্টোরে বা গোডাউনের সকল পণ্যকে মূল্যস্ফিতির দিক বিবেচনা করে দুই ভাগে ভাগ করা । কিছু কাঁচা বাজার প্রতি ৭ দিন পর পর বাজার মূল্য কি আছে, তা যাচাই করা । আর অন্যান্য স্টেশনারী, বেবী কেয়ার এবং ব্র্যান্ড বা কোম্পানীর পণ্য সমূহ মাসে একবার খুব বিচক্ষনতার সাথে যাচাই করা । মূল্য কম/বেশি যাচাই ছাড়াও তাতে উক্ত পণ্যের ব্র্যান্ড বা কোম্পানীর অফার বা উপহার আছে কিনা ? তা অবশ্যই যাচাই করা।nnঙ) পেকেজিং : যেসব পণ্যের ব্র্যান্ড বা কোম্পানী থাকে না বা পাইকারী কিনা যায় ( যেমন- চাল, ডাল, আলু, পিয়াজ, মসলা, আদা, রসুন ইত্যাদি) । এই পণ্যগুলো পাইকারী কিনে ১০০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ১ কেজি , ৫ কেজি ইত্যাদি আকারে ওয়ালী বাজারের নামে সীল করা কাগজের পেকেট বা কাপড়ের ব্যাগ বা পলিথিনে বায়ু শূন্য করে পেকেটজাত করতে হবে । এ কাজটি ডেলিভারীকে ম্যান সাথে নিয়ে  দিয়ে সঠিক ভাবে মাপ দিয়ে করতে হবে । প্রতিটি পণ্যের জন্য পৃথক বক্স বা সেলফ রাখা যাতে সহজে খুজে পাওয়া যায় ।nnচ) সংরক্ষন : গোডাউন বা ষ্টোর রূমকে সম্পূর্ণ তেলাপকা ও ইদুঁর মুক্ত করতে হবে । এবং তা সর্বদা তালাবদ্ধ থাকবে । একমাত্র মার্কেটিং অফিসার বা ষ্টোর কিপার ব্যতিত কোন ডেলিভারী ম্যান একা গোডাউনে ঢাকতে বা বের হতে পারবে না । nn০৩) কি কি উপায়ে বিক্রয় হবে ? nn১) জোনাল অফিস হতে খুচরা ও পাইকারী বিক্রয় ও ডেলিভারী।nn২) “রি-সেলার” নিয়োগ করে প্রচার ও বিক্রয় বৃদ্ধি করা ।nn৩) “রাইডার পার্টনার” নিয়োগ করে বিক্রয় করা ।nn৪) “ইনভাইটেট-ফ্রেন্ড” সিস্টেমের মাধ্যমে প্রচার ও বিক্রয় করা।nn৫) অনলাইন প্রচারের মাধ্যমে ভিন্নি ছাড়ের অফার দিয়ে বিক্রয় করা।nn৬) অফলাইন মার্কেটিং রি-পেজেন্টেটিভের ভিজিটের মাধ্যমে প্রচার ও বিক্রি।nn৭) জোনাল এরিয়াতে অফলাইন প্রচার-প্রকাশনার মাধ্যমে প্রচার ও বিক্রি করা।nn০৪) পণ্য ডেলিভারী করার নিয়মাবলী :n

ক) ডেলিভারী ম্যানকে পরিচ্ছন্ন হয়ে ওয়ালী বাজারের সীল করা সাদা এপ্রোন, নিত্তি ও আইডি কার্ড নিয়ে ডেলিভারী করতে যাওয়া

n

খ) কাছাকাছি হলে পায়ে হেটে ডেলিভারী করা।এক হতে দুই কিলোমিটার দূরে সাইকেল বা বেশি মাল হলে ভ্যানে ডেলিভারী করা ।

n

গ) ডেলিভারীর পূর্বের ফোন করে নিশ্চিত হতে হবে। তারপর বিক্রয় কর্মকর্তা নিজে মাল দেখে, বাছাই করে ভাল পণ্য মেপে পেকেটজাত করে ওয়ালী বাজারের ব্যাগে ঢুকিয়ে স্টাপলার দিয়ে বন্ধ করে ডেলিভারী ম্যানের হাতে রসিদসহ বুঝিয়ে দিবে ।

n

ঘ) ডেলিভারী ম্যান ক্রেতার দরজায় গিয়ে দূরভীনের বরাবর দাড়িয়ে সালাম দেয়া। কোন উকি-ঝুকি না দেয়া । মহিলা আসলে দৃষ্টি উপরের একবারও উঠাতে পারবে না । ন্ম্র ও শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে পণ্য ঝুলন্ত নিত্তি দিয়ে মেপে বুঝিয়ে দিবে । আর জীবন্ত প্রানীর ক্ষেত্রে জবাই বা কাটার প্রসিসিং ভিডিং দেখাতে হবে।

n

ঙ) ঢাকা সিটিতে রসিদের সাথে মাল বুঝিয়ে দিয়ে ক্রেতাকে রসিদ দিতে হবে। আর ক্রেতাকে এটাও বলা -“পরে কোন সমস্যা হলে, যেমন – যদি খারাপ হয় বা মূল্য বেশি মনে হয়, তবে কল দিলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে আমাদের পাবেন, আপনি এ অর্ডার ফেরত ও পরিবর্তনও করতে পারবেন ” ।

n

চ) ফেরত আসার আগে প্রশ্ন করা “ আরও কোন অর্ডার আছে কিনা? আর কোন সাহায্য লাগবে কিনা ” কিছু নতুন অর্ডার দিলে লিখে নিয়ে বা ক্রেতাকে লিখে দিতে বলা এবং তা অফিসে নিয়ে এসে পুনরায় অর্ডার সাপ্লাই করা ।

n ৫) কি কি কারণে ডেলিভারী রিটার্ন বা ফেরত আসে?nn১) ভাল পণ্য না দিলে ।nn২) পণ্যের বিবরন না দিলে ।nn৩) অরিজিনালটা না দিলে ।nn৪) অর্ডার কল ভেরিফাই না করলে ?nn৫) ২/৩ বার একই অর্ডার আসলে ভেরিফাই না করলে ?nn৬) দ্রুত ডেলিভারী না করলে ?nn৭) ফেক ঠিকানার অর্ডারে ডেলিভারী করলে ?nn৮) অর্ডারকারী কি চক্রান্তকারী কিনা তা যাচাই না করলে ?nn৯) বাংলায় মেসেজ পাঠিয়ে পণ্যের বিস্তারিত তথ্য না জানালে?nn১০) ক্রেতাকে না জানিয়ে বিকল্প কোন পণ্য পাঠালে ।nn১১) ডেড ফেল বা ডেড ফেল এর কাছাকাছি তারিখের পণ্য ডেলিভারী করলে ।nn১২) পেকিং করার সময় সিসি ভিডিও ধারন করে না রাখলে, রিটার্ন হলে কিছু বলার থাকবে না ।nn১২) বাতিল বা ডেড ফেল প্রডাক্ট ঝুড়ি তৈরী :nnডেড ফেল বা পঁচা বা দুষিত পণ্য  আমরা ডেলিভারী বা বিক্রয় করবো না । এগুলো ডাস্টভিনে রেখে গরীবদের মাঝে বিলি করে দিব । আর দোকানের পণ্য হলে ফেরত দিতে বা চেঞ্জ করে আনবো ।n

পিয়ন-কাম ডেলিভারীম্যান পদে নিয়োগের শর্তাবলীঃ

n

অফিসে থাকবে সারা দিন।অফিসে থাকা কালীন ওয়ালী বাজারের পিয়ন, ষ্টোর কিপার, পেকেজিং, সব মাল গুছিয়ে-সাজানো ও ফ্ল্যাটের পরিষ্কার- পরিছন্ন রাখা।এছাড়াও এমডি ও ম্যানেজারের দেয়া কাজ করা।১) ১০০-৫০০ টাকার অর্ডার আসলে অর্ডার প্রতি বাস ভাড়াসহ ৫০ টাকা পাবে।২) ৫০০-৯৯০ টাকার অর্ডার আসলে অর্ডার প্রতি বাস ভাড়াসহ ৭০ টাকা পাবে।৩) ৯৯১-২০০০ টাকার অর্ডার আসলে অর্ডার প্রতি বাস ভাড়াসহ ১০০ টাকা পাবে। ৪) ২০০১-৫০০০ টাকার অর্ডার আসলে অর্ডার প্রতি বাস ভাড়াসহ ১৫০ টাকা পাবে। ৪) ৫০০১-২০,০০০ টাকার ছাগল/মাসিক বাজার/বিয়ের বাজারের অর্ডার আসলে অর্ডার প্রতি ভাড়াসহ ২০০ টাকা পাবে।আমার বাসা-স্টাফদের বাসায় এবং ১ কিঃমিঃ এর মধ্যে অর্ডার আসলে ইকবাল ভাই ডেলিভারী করবে।ঢাকা সিটির যে কোন স্থানে অর্ডার আসলে বাসে/ছোট সাইকেলে ডেলিভারী সময়মত করতে হবে।অর্ডার ডেলিভারীতে যদি মাসে ৫০০০ টাকা আয় না হয়, তবে অফিসের বিভিন্ন কাজে থাকার জন্য মাসে ৫০০০ টাকার অবশিষ্ট টাকা পূর্ন করে দেয়া হবে।অফিসের অনলাইন, ষ্টোর কিপার, পেকেজিং, কুরিয়ারে দিয়ে আসা, কেনা-কাটা করা- এছাড়াও এপার্টমেন্টের পাহাড়া ও তদারকি এবং পিয়নের কাজের জন্য আরও ৩০০০ টাকা বেশি দেয়া হবে। ঢাকা সিটিতে ডেলিভারী ফিসহ মোট বেতন = ৮০০০+ টাকা। এপার্টমেন্ট প্রজেক্টে থাকা ও সকালের নাস্তা ফ্রি পাবে। অফিস টাইম সকাল ৮টা হতে রাত ৮টা। সপ্তাহের ছুটির পরিবর্তে মাসে ২ দিন এবং দুই ঈদে ৪দিন করে ৮দিন ছুটি। মাসে ১টি পার্টটাইম ৩ ঘন্টার ছুটি, বছরে নৈবিত্তিক ১০ দিন ও অসুস্থ হলে ১০ দিন ছুটি কাটাবে, এসব ছুটি হতেই চিল্লায় যেতে পারবে, কোম্পানীর অন্যান্য সুবিধা পাবে না, তবে ওয়ালীবাজার লাভজনক হলে এ প্রজেক্ট হতে কমিশন-ভাতা-ঈদ বোনাস পরে দেয়ার সংবিধান তৈরী করা হবে। —- এ নিয়মে রাজি থাকলে, দরখাস্থ, ছবি, সব সাার্টিফিকেট এর ফটোকপিসহ আবেদন করতে পারো। জয়েন করার আগে, একদিন সরাসরি, কথা বলে, সব কাজ বুঝানোর পর, আমার ও তোমার সম্মত হলে চাকরীতে আগামী ০৫/০৭/২০২০ইং হতে অস্থায়ী নিয়োগ দেয়া হবে , তবে কাজে আন্তরিক হলে ৩ মাস পর ঢাকা সিটিতে ডেলিভারী ফিসহ মোট বেতন = ১০,০০০+ টাকা করা হবে।

n nn 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Cart

Your Cart is Empty

Back To Shop